Skip to main content

কিছু বাক্যালাপ

ফোনের ওপাশ থেকে : হ্যালো !
আমি : হ্যালো ।
ফোনের ওপাশ থেকে : কেমন আছেন ?
আমি : ভাল , আপনি কেমন আছেন ?
ফোনের ওপাশ থেকে : এই তো ভাল । তো আপনি এখন কি করছেন ?
আমি : কিছু না , বসে বসে গান শুনছি ।
ফোনের ওপাশ থেকে : ও । কোন শিল্পীর গান শোনছেন ?
আমি : হেমন্ত মুুখপাধ্যায় ।
ফোনের ওপাশ থেকে : উনি আপনার খুব প্রিয় , না ?
আমি : হুম । তবে আমার অনেকেই প্রিয় , তবে তাদের মধ্যে উনিও একজন ।
ফোনের ওপাশ থেকে : ও তাই । তাহলে এবার উনার নতুন আ্যালবাম বেরোলে আমি আপনাকে গিফটস দিব ।
আমি : উনার আর কোন অ্যালবাম বেরোবে না ।
ফোনের ওপাশ থেকে : কেন ?
আমি : কারণ উনি আর নেই ।
ফোনের ওপাশ থেকে : হুম । আসলে সত্য কথা হচ্ছে আমি ওনার কখনও নামই শুনি নি , হি হি হি হি ।।।।।।।

Comments

Popular posts from this blog

জাতিভেদ ও হিন্দু সমাজ

আমার সবচেয়ে খারাপ লাগে যখন কেউ আমাকে প্রশ্ন করে যে আপনি কোন বর্ণের । এখন পর্যন্ত   আমাদের হিন্দু সমাজের   বিষবৃক্ষরুপ বর্ণপ্রথা আমাদের হিন্দু সমাজকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে । কিন্তু কি এই বর্ণপ্রথা ?   হিন্দুদের সর্বশ্রেষ্ট গ্রন্থ   গীতায় কি আছে এই বিষয়ে ? স্বয়ং ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন   “ চাতুবর্ণং ময়া সৃষ্টং গুনকর্মবিভাগতাঃ”   অর্থাৎ গুন ও কর্ম অনুসারে আমি চারটি বর্ণ সৃষ্টি করেছি । কিন্তু এটাতো স্বাভাবিক । আমাদের সমাজেও তো সরকার স্বীকৃত চার প্রকার কর্মচারী আছে । তাহলে এটা মানুষের জন্মের সাথে কিভাবে বার্তায় ? যুগে যুগে স্বয়ং ভগবানও তো শূদ্রের সন্মান করেছেন । শ্রী রামের মিত্র ছিল গুহক চণ্ডাল । মহাভারতে মুচির ছেলে রুহিদাস ছিল সর্বশ্রেষ্ট বৈষ্ণব । কলিযুগে ব্রহ্ম হরিদাস যবনের ঘরে লালিত হয়েছিল । এ রকম হাজারো দৃষ্টান্ত রয়েছে ।   শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু   যিনি জাতি , ধর্ম, বর্ণের কোন ভেদ রাখেন , সাবাইকে হরিনাম সংকৃত্তনে উদ্ভুদ্ধ করেছেন । তবে আমরা কেন এটা ধরে আকড়ে আছি ? পৃথীবিতে প্রমাণিত সত্য যে ,   হিন্দুধর্ম সর্বোপেক্ষা প্রচীন ধর্ম । তাহলে কেন আমাদের এই অবস্থা ?   এর সবচেয়ে যে বড় কারণ তা হচ্ছ

ক্রাশ

আজ ওকে অনেক দিন পর দেখলাম । দেখে অনেক নতুন করে মনে হল । মনে হল আমি ওর প্রেমে পড়ে গেছি । ও ছিল আমার বাল্যকালের বান্ধবী । আমি আর ও একই সাথে প্রাইমারী স্কুলে পড়তাম । প্রত্যান্ত পাড়াগায়ের স্কুল , ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যাও ছিল অত্যাল্প । যাই হোক তার মধ্যে আমার ক্রমিক নম্বর ছিল এক । আর আমার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী ছিল ও । এখন ওর নাম হয়েছে তমা । তমা খাতুন । আগে ছিল রূশনী খাতুন । পরে হাই-স্কুলে উঠে ওর নাম পরিবর্তন হয় । ওরা মুসলীম হলেও ওদের পরিবারের সাথে আমাদের পরিবারের হৃদ্যতা ছিল অনেক ভাল । আমার বড় সহদর দাদা আমাকে আর ওকে নিয়ে অনেক হাসি-তামশা করত । আর আমিও প্রচণ্ড রেগে যেতাম । একই সাথে খেলাধুলাও করতাম । সবকিছু ঠিকমত মনে নেই । আমি অনেক ইনট্রোভার্ট টাইপের মানুষ । এখন অবশ্য আমার লজ্জা অনেক কমে গেছে । কিন্তু ও আগের মতই লাজুক রয়েছে । হাইস্কুলেও একই সাথে পড়তাম কিন্তু ওর সাথে তেমন হৃদ্যতা ছিল না । তারপর নিজের ভাগ্যানুসন্ধানে  দ্বিকবিদিক ছোটাছুটি করেছি । প্রায় ওকে ভুলেই গিয়েছিলাম । আর ওকে মনে রাখার মতোও কিছু করি । আর ওর যে প্রেমে পড়া যায় এ কথা কখনোও কল্পনাও করি নি । আজ আমরা তিন বন্ধু মিলে ওদের বাড়িতে গিয়েছি

আমার ফটো গ্যালারী ।

\